১০ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৫শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> জাতীয় >> টপ নিউজ
  • জাতির মাথা থেকে মৌলবাদের ভুত নামাতে হবে
  • দলকানা নয় দেশকানা হই

    জাতির মাথা থেকে মৌলবাদের ভুত নামাতে হবে

    দৈনিক আমার ফেনী

    জমির বেগ
    পত্র-পত্রিকায় আজ কয়েকদিন দেখছি একটি নতুন আইটেম। ৭১ এর মানবতাবিরোধী অপরাধে দন্ডিত যুদ্ধাপরাধী সাঈদী ইস্যুতে ছাত্রলীগের একশন। আমি এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। আমি বলবো এটা শুধু ছাত্রলীগ না গোটা আওয়ামী লীগ করা উচিত। আওয়ামী লীগকে এখনই মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ উদ্দেশ্য নিয়ে কর্মশালা করানো উচিত। তাদের দলের ভেতর সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বাড়াতে হবে। জাতির মাথা থেকে মৌলবাদের ভূত তাদেরই দূর করতে হবে।
    আমার কিছু সহকর্মী, ভাই, বন্ধু আমাকে ঠাট্টার ছলে ও কখনও কখনও বাস্তবেও বলে দলকানা। তাদের আমি বিশ্বাসই করাতে পারি না আমি দলকানা নই। আমি দেশকানা। আমি একটি দলকে মুক্তিযুদ্ধের শপথের দলকে ছাত্রজীবন থেকে সমর্থন করে আসিছ। আমি সংগঠনটির একনিষ্ঠ সমর্থক হলেও আমি দলকানা নই। সাদাকে সাদা কালোকে কালো বলার শক্তি ও সাহস আমার আছে।
    অভাক ব্যপার হলো যারা আমাকে দলকানা বলে তারা আমার চেয়েও যোজন যোজন বেশি দলকানা। আমি স্বাধীনতার পক্ষে, বাঙালী সংস্কৃতি ও প্রগতির পক্ষে। আর তারা এসবের বিপক্ষে। আমি যুক্তি মানতে রাজী থাকলেও তারা কিন্তু কোন যুক্তিও মানতেই রাজী নয়। কথায় কথায় ইসলামের দোহাই। তাদের চোখে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিটি, বাঙালী সংস্কৃতির ও প্রগতির পক্ষের শক্তিটি মুসলমানই নয়। শুধু তারাই মুসলমান। তারা নিজেরা ব্যক্তিগত জীবনে তেমন সাধু না হলেও অন্যকে হেদায়েতের জ্ঞান দেয়। আমি বলবো হেদায়েতের কথা বলা উত্তম। আপনি হেদায়েতের জ্ঞান দিন ভালো কিন্তু নিজেও পালন করুন।
    তাদের উদ্দেশ্যে আমার প্রশ্ন আপনি কখনও ভেবে দেখেছেন আপনার নিজের আয়ের উৎস কতটুকু হালাল। নিজে কতটুকু ঈমানদার। যে দেশে আপনি শ্বাঃস-প্রশ্বাস নিচ্ছেন সে দেশের উন্নয়নে আপনি কি অবদান রেখেছেন? নিজেকে নিজে প্রশ্ন করুন? শুধু অন্যের সমালোচনা করলেতো হবে না। আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন ভোগ করছেন সেখানে আপনি কতটুকু সার্ভিস দিচ্ছেন। আপনি যে যৌথ ব্যবসাগুলো করছেন সেখানে অন্যকে কতটুকু ঠকাচ্ছেন ভাবুন। সুদ হারাম সত্য। আমাদের দেশে সুদের ব্যবসা গুলো একচেটিয়া আপনারাইতো করছেন। বিভিন্ন মাল্টিপারপাসগুলো কাদের।
    বর্তমানে আজ বাংলাদেশ দুই ভাগে বিভক্ত। একটি আওয়ামী লীগ ও অপরটি এন্টি আওয়ামী লীগ। যা আয়নার মতো পরিষ্কার। আপনাদের উদ্দেশ্যে আমার বক্তব্য আওয়ামী লীগের জন্ম ইতিহাস ও স্বাধীনতার পেছনে আওয়ামী লীগের ভূমিকা সম্পর্কে জানুন। এন্টি আওয়ামী লীগার মানে বিএনপি জামায়াতের ইতিহাস ও ভূমিকাও জানুন।
    গাছের বীজ যে মানের হবে ফল ও সে মানের হবে এটাই স্বাভাবিক। আপনাদের একপক্ষকে প্রশ্ন করলে তারা বলেন, ৭১এর ভূমিকা বাদ দেন। আমাদের আর কি অপরাধ, তাই বলুন। তাদের উদ্দেশ্যে বলবো আপনাদের প্রতিষ্ঠাতা জামায়াতের প্রথম আমীর আবুল আল মওদুদীকে আগে চিনুন। তাকে একজন মুসলিম গবেষক বলেন আপনারা। তিনি কুরআনের ব্যাখা, হাদিস, আইনকন, দর্শণ ও ইতিহাসের মতো বিভিন্ন শাখায় প্রচুর কাজ করেছেন। তিনি অনেক বই লিখেছেন। তিনি তার এসব বইতে কি লিখেছেন তা আপনারা কি জানেন। আগে তার বইগুলো পড়–ন। তার আদর্শ ও বক্তব্য জানুন।
    আমরা যারা মুসলমান। আমাদের কিতাব আল-কুরআন। আল-কুরআন নাযিল হয়েছে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর। যুগে যুগে আল্লাহ অনেক নবী রাসুল দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন। তাদের উপর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কিতাব নাযিল করা হয়েছিলো। তারা আল্লাহর প্রেরতি মহাপুরুষ। তারা আমাদের নবী ও রাসুল। আপনার আধ্যাতœীক সে নেতা, আপনার আদর্শিক নেতাকে নবী রাসুলের চেয়েও বড়! তিনি তার বিভিন্ন বইতে আমাদের কোন নবী রাসুলকে আক্রমন করতে ছাড়েন নি। আর এমন লোকের দল আপনারা করেন। তাহলে আপনারা দল কানা না অন্যরা দলকানা।
    মওদুদীর কিছু রেফরেন্সে দিলাম। মওদুদী বহু সংখ্যক বইয়ের কারণে সমালোচিত হন যার একটি ‘খিলাফত ও রাজতন্ত্র’। পরবর্তীতে এই বইয়ের জবাবে পাকিস্তানের প্রধান মুফতি ও পাকিস্তান শরিয়া আদালতের প্রধান বিচারক মুহাম্মাদ তাকী উসমানী লিখেন মুসলিম সমাজ এ আলোড়ন সৃষ্টিকারি বই ‘ইতিহাসের কাঠগড়ায় হযরত মুয়াবিয়া’। পরবর্তীতে মওলানা বশিরুজ্জামান ‘সত্যের মশাল’ ও ‘সত্যের আলো’ নামক বই লিখে মওলানা মওদুদীর বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ খন্ডন করেন। তার লিখিত বিভিন্ন বইয়ে নবী-রাসুলদের তথা ইসলাম সম্পর্কে যেসব মন্তব্যের কারণে তাকে সমালোচনা করা হয়, তার মধ্যে রয়েছে (৪০)(৪১) নবীগণ নিষ্পাপ নন। প্রত্যেক নবীর দ্বারাই কিছু না কিছু গোনাহ সংঘটিত হয়েছে। (তাফহীমাত ২/৪৩) কোনো কোনো নবী দ্বীনের চাহিদার ওপর অটল থাকতে পারেননি, বরং তারা নিজ মানবীয় দুর্বলতার কাছে হার মেনেছেন। (তাফহীমুল কোরআন ২/৩৩৪)। নবী হোক বা সাহাবা হোক কারো সম্মানার্থে তার দোষ বর্ণনা না করাকে জরুরি মনে করা মুর্তিপূজারই শামিল। (তরজমানুল কোরআন, সংখ্যা ৩৫, পৃষ্ঠা ৩২) হজরত ইউনুস (আ.) ঠিকমতো নবুয়্যতের দায়িত্ব পালন করেননি। (তাফহীমুল কোরআন ২/৯৯) হজরত ইব্রাহিম (আ.) ক্ষনিকের জন্য শিরকের গোনাহে নিমজ্জিত ছিলেন। (তাফহীমুল কোরআন ১/৫৫৮) মহানবী (সা.) মানবিক দূর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না। অর্থাৎ তিনি মানবিক দুর্বলতার বশবর্তী হয়ে গোনাহ করেছিলেন। (তরজমানুল কোরআন, সংখ্যা-৮৫, পৃষ্ঠা-২৩০) সাহাবাদের সত্যের মাপকাঠি জানবে না। (দস্তুরে জামায়াতে ইসলামী, পৃষ্ঠা-৭) দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামার সাবেক হাদীস বিভাগীয় প্রধান ইসহাক সিন্দিলভী তার সমালোচনা করে বলেন, মওদুদী সাহেবের কিতাব ‘খিলাফত ও মুলুকিয়াত’ পড়ে মনে হলো, মওদুদী সাহেব ‘ছাবাই’ ফেতনার মুজাদ্দিদ। চিন্তাধারায় একজন পাক্কা শিয়া। সাহাবিদের গালাগাল করে আধুনিক ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সুন্নীদের শিয়া বানানোর ব্যাপারে তিনি যথেষ্ট দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। (৪০) মওদুদীর পুত্র হায়দার ফারুক বলেন, বাবা উপমহাদেশে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বটে, কিন্তু তার ৯ সন্তানের কেউই দলটির রাজনীতিতে জড়াননি। বাবার রাজনৈতিক দলে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য সন্তানদের ওপর পারিবারিক কোনো চাপও ছিল না। বরং তারা যাতে জামায়াতে ইসলামের রাজনীতিতে না জড়ান, সেজন্য তিনি সব সময় সতর্ক দৃষ্টি রাখতেন। কিন্তু এর অন্তর্নিহিত রহস্য ছেলেমেয়েদের তিনি কোনো দিন বলেননি। (৪০) তাছাড়া উপমহাদেশের খ্যাতনামা উলামাদের প্রায় সবাই মওদুদী সাহেবের চিন্তাধারায় যেসব মারাত্মক ভুলভ্রান্তি স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে, সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন। জামায়াতে ইসলামীর প্রথম দিকের অনেক নেতাও মওদুদীকে তার ভুল-ভ্রান্তি প্রত্যাহার করার জন্য অনুরোধ করার পরও তিনি প্রত্যাহার না করায় তারা একে একে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে জামায়াতে ইসলামী থেকে পৃথক হয়ে গেছেন। তার মধ্যে রয়েছে: জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা নায়েবে আমীর মানজুর নোমানী, সেক্রেটারি কমরুদ্দীন বেনারসী, মজলিসে শুরার অন্যতম সদস্য হাকীম আবদুর রহীম আশরাফ, বাদশাহ ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত আরবি সাহিত্যিক আবুল হাসান আলী নদভী প্রমুখসহ প্রথম সারির প্রায় আরো ৭০ জন নেতা জামায়াতে ইসলামীর নেতা।
    এবার বলবো ৭১ সালে তাদের ভূমিকার কথা। তারা মুসলমান হয়েও আমাদের মুসলমানদের উপর চালিয়েছেন অত্যাচার। করেছেন খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নিসংযোগসহ সকল ধরনের অপকর্ম। এমন কোন অপকর্ম নেই যা জামায়াত শিবির ৭১ করেন নি।
    আরেক পক্ষ বলেন আচ্ছা মেনে নিলাম আমাদের জন্ম সামরিক কায়দায়, আমাদের আর কি দোষ। তাদের উদ্দেশ্য বলবো কার কি দোষ ছিল ও আছে নিজে খোঁজ করুন, বিচার নিজে করুন। দেখবেন সব আয়নার মতো পরিষ্কার। আপনাদের বলবো মানুষ প্রথমে দল করে তারপর ক্ষমতায় আসে। আপনারা কিভাবে ক্ষমতায় আসলেন। জিয়াউর রহমান ক্ষমতা ধরে রাখতে, ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে কি না করেছেন? কত জন সেনা অফিসারকে তিনি হত্যা করেছেন? কত নিরিহ মানুষকে হত্যা করেছেন? ৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তার কি ভূমিকা ছিলো। ৭৫ এর ১৫ আগস্ট ও ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের হত্যাকান্ডের মাস্টারমাইন্ড কে? জিয়াউর রহমান ১৫ আগস্ট ও তার ছেলে তারেক রহমান ২১ আগস্ট হত্যার দায় কিছুতেই এড়াতে পারবেন?
    আপনারা কথায় কথায় বলছেন বিরোধী দলের উপর সরকার নির্যাতন চালাচ্ছে। আমার প্রশ্ন আপনারা কতটুকু নির্যাতনের স্টিমরোলার চালিয়েছে? তা কি ভুলে গেছেন! আপনারা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকান্ডের বিচার আইন করে বন্ধ করে দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনাকে বারবার মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলেন। শেখ হাসিনা টানা তিনবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। আপনারা নিজেদের প্রশ্ন করুন তিনি কিভাবে মা-বাবা-ভাইসহ আতœীয় স্বজনদের খুনিদের চোখের সামনে দেখতে পেয়েও সহ্য করে যাচ্ছেন। নিজেকে খুন করতে চাওয়া ব্যক্তিদের ধরে ধরে মারছেন না। আপনারা হলে কি করতেন?
    এখন বলছেন রাতের ভোট। প্রশ্ন রাখলাম, আগে দিনে ভোট ছিলো, তাই না? আগে যে ভোট হতো তা এখনকার ভোটের চেয়ে ভালো ছিলো, না খারাপ ছিলো ভুলে গেছেন। আর রাতে ভোট মানে। কোথায় রাতে ভোট হয়। রাতে ভোট হলেতো আপনাদের আমলের মতো কেন্দ্রে ভোটার না গেলেও ১১০% ভোট পড়তো। শক্ত বিরোধী দল না থাকায় সরকার সমর্থকরা জিতে যাবে যেনেই অনেকেই কেন্দ্রেও যায় না ভোট দিতে। ভোট পড়ে খ্বুই কম। তারপরও বলেন রাতে ভোট।
    মাগুরা মার্কা নির্বাচনটা কোন আমলে না হয়েছিলো? দেড় কোটি ভুয়া ভোটার কারা বানিয়েছিলো ভুলে গেছেন?
    একসময় মনে হতো ভারতের ব্যবসায়ীরা বিএনপিকে ক্ষমতায় চায়। একটা এন্টি ইন্ডিয়ান দলকে ক্ষমতায় রেখে ব্যবসা করতে সুবিধা। বিএনপিও ভারতকে উজাড় করে ব্যবসা দিয়েছে। সাইফুর রহমান ভারতীয় গাড়ির ব্যবসার স্বার্থে জাপানি গাড়ি আমদানি বন্ধ করেছিলেন মনে আছে? এমন অনেক উদারহন আছে। কিন্তু উলফার লোকজনরে আশ্রয় দেয়া, দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান সব প্রেম তছনছ করে দিয়েছে।
    বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী, আগামী নির্বাচন, পিটার হাস সহ কয়েকজন কূটনীতিকের অবিশ্বাস্য বাড়াবাড়ি নিয়ে ভারতের ভূমিকা আনন্দবাজার পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন ছাপানো হয়েছে। আনন্দবাজারের রিপোর্টকে শক্ত ভিত্তি দিয়েছে ডয়েচেভেলে। আনন্দবাজারের রিপোর্ট ধরে তারা ভারতীয় কূটনীতিকদের বক্তব্য সংগ্রহ করে জানিয়েছে ঘটনা সত্য।
    যুদ্ধাপরাধী দলের রক্ষাকবজ বিএনপির ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টাকে তারা ভীতিকর মনে করেছে। সর্বশেষ যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুতে তারেক জিয়া ও মির্জা ফখরুলের শোক বিবৃতি স্পষ্ট করেছে মহব্বত কত গাঢ়। সাঈদীর মৃত্যুতে তারা কেঁদেছে ফুঁপিয়ে ফুুপিয়ে।
    ঢাকায় উলফা নেতাদের বাড়ি ভাড়া করে থাকা, দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনা ভারত ভুলে যায়নি। বাংলাদেশ সীমান্তের নিরাপত্তা রক্ষায় আগে তাদের বছরে হাজার হাজার রূপি ব্যয় করতে হতো। সাতছড়ির জংগলে প্রায় পাওয়া যেত অস্ত্রের স্তুপ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় এসব দুশ্চিন্তা ও অতিরিক্ত ব্যয় এখন ভারতের নেই। কাজেই তাদের কাজ তারা করবেই। যদিও পিটার হাসদের লম্ফঝম্ফের মতো ভারতীয় ভূমিকাও বাংলাদেশের জন্য মর্যাদার নয়।
    কিন্তু এর ধাক্কা যেখানে লাগার সেখানে ঠিকই লেগেছে! বিএনপি এরমাঝে প্রতিক্রিয়া দিয়ে বলেছে এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ! তা পিটার হাসদের বেআইনি লম্ফঝম্ফ কি চুমোচুমি?
    আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করে বিএনপি-জামায়াতকে ক্ষমতায় বসাতে কিছু মিডিয়া হাউস-ব্যক্তি একজোট হয়েছেন। তারা বসে থাকবেন না। পিটার হাসদের তারা জ্ঞান দেবেন! লবিস্ট ফার্মগুলোর টাকাও বাড়াবে। অনলাইনে তাদের নানান দৌঁড়ঝাপ কারও নজর এড়ায়নি।

    আরও পড়ুন

    চলে গেলেন সাংবাদিক এরশাদ মজুমদার
    নগদ প্রণোদনা চেয়ে বিসিক মালিক সমিতির সংবাদ সম্মেলন
    জাতীয়তাবাদী ওলামাদলের মতবিনিময় সভা
    আজকের তরুণরাই হচ্ছে আগামী দিনের স্টার- জেলা প্রশাসক
    মাতুভূঞায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন
    ফেনীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
    ইসলামী আন্দোলনের আমীর গণ বিপ্লবের মহানায়ক ছিলেন: মাও. জাফরী
    কোম্পানীগঞ্জে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাত, আহত-৪