১১ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> জাতীয় >> টপ নিউজ >> দেশজুড়ে >> ফেনী >> ফেনী শহর
  • রামপুরবাসীর কাছে আতঙ্কের নাম কাউন্সিলর বাহার
  • রামপুরবাসীর কাছে আতঙ্কের নাম কাউন্সিলর বাহার

    দৈনিক আমার ফেনী

    বিশেষ প্রতিবেদক
    ফেনী শহরের রামপুরবাসীর কাছে এক আতঙ্কের নাম কাউন্সিলর আমির হোসেন বাহার রামপুরের ১৬নং ওয়ার্ডে চলছে বাহারের রাম রাজত্ব। আমির হোসেন বাহার স্থানীয় ওয়ার্ডের কাউন্সিল হওয়ার পরও তাঁর আতঙ্কে দিশেহারা হয়ে উঠেছে এলাকার সাধারণ বাসিন্দারা। তারা সারাক্ষণ আতঙ্কে থাকেন বাহার কখন কোন উছিলায় তাদের কাছে চেয়ে বসেন চাঁদা।
    জানা যায়, করোনা, ঈদ, সড়ক সংস্কারসহ বিভিন্ন উছিলায় বাহার এ ওয়ার্ডের প্রায় বাসিন্দাদের ওপর চাপিয়ে দেন বিভিন্ন অঙ্কের চাঁদা।
    শাহীন একাডেমি সড়ক, পুলিশ কোয়ার্টার, ডানহাম ডাক্তার গলি, ওয়াজেদ উদ্দিন সড়ক, ফয়েজ পাটোয়ারী বাড়ি সড়কসহ রামপুরের বিভিন্ন সড়কে বিচরণ করছে তাঁর ব্যক্তিগত সন্ত্রাসী বাহিনী। এ বাহিনীর সদস্যদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বহিরাগত সন্ত্রাসী সাব্বির। সাব্বিরের নেতৃত্বে কাজ করছে প্রায় শতাধিক বহিরাগত। এদের মধ্যে শহরের বিভিন্ন পাড়ার কয়েকজনও রয়েছেন। সাব্বিরকে নিয়ন্ত্রণ করেন আরেক প্রভাবশালী বড় ভাই।
    যারা বাহারকে চাঁদা দিতে অস্বীকার করেন তাদের উপর কাউন্সিলর বাহার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে অত্যাচার নির্যাতন চালান বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
    ১৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা জানান, সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা স্থানীয় না হওয়ায় ও বেশিরভাগ বস্তিবাসী হওয়ায় তারা কাউকে নূন্যতম সম্মানটুকুও করেন না। সন্ধ্যার পর এসব বহিরাগতরা বিভিন্ন সড়কের আশপাশে বসে নেশার রাজত্ব। সন্ধ্যার পর হেরোইন, গাঁজা ও ইয়াবার ঝাঁজ ও গন্ধে পুরো এলাকা মুহুর্মুহু হয়ে উঠে।
    সরেজমিনে কাউন্সিল বাহারের বিরুদ্ধে পাওয়া গেছে চাঁদা আদায়ের অর্ধশতাধিক অভিযোগ। তার হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না এলাকার ধনী-গরিবসহ সাধারণ মানুষ। এখানকার প্রায় বাসিন্দা তার কাছে জিম্মি।
    স্থানীয়রা জানান, শহরের পুলিশ কোয়াটার, শাহিন একাডেমি রোডসহ বিভিন্ন সড়কের বাসিন্দাদের মধ্যে প্রায় লোকজন অন্যত্র থেকে এসে এখানে বাসাবাড়ি তৈরি করেছেন। তাদের ওপর বাহারের অত্যাচারের মাত্রা বেশি হলেও তারা মুখবুজে সহ্য করতে হচ্ছে। প্রতিবাদ করার সাহসতো কারও নেই তার সাথে একটু মতের অমিল হলেই তাদের উপর লেলিয়ে দেয়া হয় সন্ত্রাসী বাহিনী। অভিযোগ আছে এ ওয়ার্ডে কেউ বাড়ি করার জন্য কাজ শুরু (লেয়ার কাটার) করার সময় কাউন্সিলরকে দিতে হয় কাঙ্খিত চাঁদা। তাঁর ভয়ে এলাকার কোন বাসিন্দা প্রকাশ্যে কিছু জানাতে অপারগতা প্রকাশ করলেও গোপন রেকর্ডিংএ বেরিয়ে এসেছে কিছু অজানা তথ্য।
    রামপুর এলাকার একসময়কার প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন খায়ের মিয়া। ফেনী বাজারে তার খায়ের ব্রাদার্স নামে একটি দোকান থাকায় খায়ের ব্রাদার্স নামে সবার কাছে তিনি পরিচিত ছিলেন। ফেনীর শাহীন একাডেমি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে একজন ছিলেন এ খায়ের আহম্মদ। শাহীন একাডেমি স্কুল ক্যাম্পাসেই তাদের পারিবারিক কবরস্থান।
    খায়ের আহম্মেদের ছেলে প্রবাসী দিদার ও ভাইয়ের ছেলে টিটন অভিযোগ করে বলেন, কাউন্সিল বাহার তাদেরকে, তাদের পারিবারিক গোরস্থানে যেতে দিচ্ছেন না। বাপ-চাচার গোরস্থানে গিয়ে কবর জিয়ারত করতে পারছে না তারা। বাহার তাদের নির্দেশ দিয়েছে গোরস্থানের কবরগুলো সেখান থেকে তুলে নিতে। না হয় তিনি পৌরসভার ময়লার গাড়ি করে মৃতদেহের কঙ্কালগুলো ভারতে নিয়ে ফেলে দিবে অথবা পৌরসভার ময়লার ভাগাড়ে ফেলে দিবেন।
    তারা আরো জানান, গোরস্থানের এ সম্পত্তি ও তার পাশের মসজিদটি তাদের বাপ-দাদার সম্পত্তি। মসজিদটিও তারা নির্মাণ করেছেন। তার বাপ-চাচারা হয়তো বেশ কয়েকবছর খাজনা না দেয়ায় জমিটি খাস হয়ে গেছে। এ ব্যাপারে তারা আদালতে মামলা করেছেন। যা চলমান রয়েছে। কাউন্সিলর বাহার তাদের জানিয়েছেন, জমিটি তিনি বন্দোবস্তি নিয়েছেন। কিন্তু তার স্বপক্ষে কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। বাহার তাদের সাফ জানিয়ে দিয়েছেন গোরস্থানের জমি রাখতে হলে এ সম্পত্তির পাঁচগুণ সম্পত্তি তাকে দিয়ে রাখতে হবে। এক কবরের পরিবর্তে পাঁচ কবরের জায়গা তাকে দিতে হবে।
    অপরদিকে রামপুর ভূঞা বাড়ির জসিম ভূঞা অভিযোগ করেন, তাদের বাড়িতে প্রবেশ করার প্রথম পথে পবিত্র রোজার মাসের শেষের দিকে কাউন্সিলর বাহার দুই ট্রাক্টর পৌরসভার বর্জ্য এনে ফেলেছেন। সে সড়কটির শেষ মাথায় জনৈক আজাদ গংরা ৩০ শতক জমি ক্রয় করেন তমাল গংদের কাছ থেকে। জমিটির চলাচলের রাস্তা দক্ষিণ পাশেই আছে। জমিটি ক্রয় করার পর আজাদ গংরা তাদের ক্রয়ক্রত জায়গায় সীমানা ওয়ালও তখন করে ফেলেন। হঠাৎ আজাদ গংরা তাদের নিজস্ব সীমানা প্রাচীরের পেছনের অংশ ভেঙ্গে ভূঞা বাড়ির ব্যক্তিগত চলাচলের রাস্তাটি ব্যবহার করার জন্য প্রস্তুতি নেন। এ সময় ভূঞা বাড়ির বাসিন্দারা বাধা দিলে কাউন্সিলর বাহার আজাদগংদের পক্ষ নিয়ে তাদের বাড়ির সামনে এসে তাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ও তাদের চ্যালেঞ্জ করে। বাহার তাদের পারিবারিক রাস্তাটি আজাদ গংদের ব্যবহারের জন্য প্রকাশ্যে অনুমতি দেন। পরবর্তীতে বাধা পেয়ে বাহার চলে যান ও রাত আড়াইটার দিকে পৌরসভার সুইপারকে দিয়ে সড়কের উপর পৌরসভার বর্জ্য ফেলে চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
    তিনি আরো অভিযোগ করেন, কাউন্সিলর বাহার আজাদ গংদের কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকা উৎকোচ নিয়ে তাদের পারিবারিক সড়ক অন্যকে ব্যবহারের অনুমতি দেন। ভূঞা বাড়ির অন্যান্য বাসিন্দারা জানান, তাদের ব্যক্তিগত চলাচলের রাস্তা, তাদের বাড়ির রাস্তা বাহার কিভাবে অন্যকে ব্যবহার করতে দেয় সেটাই তাদের মাথায় আসে না। এটা কি মগের মুল্লুক নাকি?
    জসিম ভূঞা জানান, পরবর্তীতে পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী ঘটনাটি জানালে তিনি সমাধান করে দিবেন বলে তাদের আশ্বস্ত করেছেন। বাহারের অত্যাচারে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ বলেও তিনি জানান।
    একই বাড়ির লিটন ভূঞা জানান, আলকেমী হাসপাতালের পেছনে তার একটি কলোনী আছে। আলকেমী হাসপাতালের সামনের সড়ক ও ড্রেন মেরামতের কথা বলে কাউন্সিলর বাহার সেখানকার প্রতিটি ভবন থেকে চাঁদা আদায় করেছেন। স্থানীয় দোকানী সফির কাছ থেকে বিভিন্ন অজুহাতে দফায় দফায় তিনলাখ টাকা নিয়েছেন।
    সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, এ সড়কের দুই পাশের মাস্টার টাওয়ার, ভিআইপি টাওয়ার, আল কেমী হাসপাতাল টাওয়ার, করিম টাওয়ার, জেকে সেন্টারসহ প্রতিটি ভবন থেকে বাহার সড়ক মেরামতের কথা বলে প্রায় ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
    রামপুর বালিকা বিদ্যানিকেতন স্কুলের পেছনের বাড়ি কামলা বাড়ির বাসিন্দারা জানান, তাদের বাড়ির সামনের রাস্তাটি করার সময় প্রতিটি পরিবার থেকে বাহার টাকা নিয়েছেন। তারা কাউন্সিলরের কাছে পৌরসভার উন্নয়ন কাজে কেন টাকা দিবেন জানতে চাইলে তিনি তাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
    এ ওয়ার্ডের বাসিন্দারা জানান, পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে সাধারনত পৌরসভা অথবা সরকারের তহবিল থেকে ত্রান বিতরণ করা হলেও এ ওয়ার্ডের চিত্র ভিন্ন। এ ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের কাছ থেকে কাউন্সিলর জোরপূর্বক ত্রানের কথা বলে টাকা আদায় করেন। সে ত্রান নিয়েও করা হয় নয়-ছয়। অতিথিদের দিয়ে ত্রান বিতরনের ফটোসেশন করে বাকি ত্রানগুলো কাউন্সিলর নিয়ে যান বলেও তারা জানান।
    রামপুর ফয়েজ পাটোয়ারীর বাড়ি কাউন্সিলর বাহারের পৈতৃক বাড়ি। সে তার নিজ বাড়ির আপন মৃত চাচার ২০ থেকে ২৫ কোটির টাকার সম্পত্তি দখল করে রেখেছেন বলেও স্থানীয় একটি সূত্রে নিশ্চিত করেছেন।
    জানাযায়, ১৬নং ওয়ার্ড ও ১৭নং ওয়ার্ডে মাদকের ব্যবসার নিয়ন্ত্রক কাউন্সিলর বাহার। বহিরাগত মাদকাসক্ত সন্ত্রাসীদের দিয়ে পুরো ১৬নং ওয়ার্ডে বাহার ব্যাপকহারে চাঁদাবাজি করেন।
    পৌর আওয়ামী লীগ নেতা ফেনী শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বোরহান উদ্দিন বাচ্চুর একটি স্থাপনার সীমানা ওয়াল কাউন্সিলর বাহার ভেঙ্গে দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শহরের জহিরিয়া মসজিদের সামনে তাদের বাগবিতন্ডা তখন সকল মুসল্লি দেখেছেন। এ নিয়ে শহর জুড়ে তখন চাঞ্চল্যেরও সৃষ্টি হয়েছিল।
    কাউন্সিলর বাহারের নিজ বাড়ি ফয়েজ পাটোয়ারী বাড়ির বাসিন্দা, বাহারের আপন চাচাতো ভাই শাহজাদা জানান, তিনি ১৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হওয়ায় জন্য আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। এ কারণে বাহার তার চাচাতো ভাই শাহজাদার জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাহী সদস্যের পদ কেড়ে নিয়েছেন। কারণ ১৭নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ছিলেন বাহারের আপন বড় ভাই মানিক কাউন্সিলর।
    জেলা ক্রীড়া সংস্থার সূত্রে জানা যায়, শাহজাদা জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাহী সদস্য হিসেবে সবচেয়ে সফল ছিলেন। তিনি পর পর তিন বছর হ্যান্ডবল লীগের আহবায়ক হিসেবে লীগ পরিচালনা করার পরও তার সাথে এ আচরণ ক্রীড়া সংশ্লিষ্টরা স্বাভাবিক চোখে দেখেননি।
    কাউন্সিল আমির হোসেন বাহার দীর্ঘ কয়েক মেয়াদে জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক। জানা যায়, ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক হওয়ার সুবাধে তিনি ফেনীর শহীদ সালাম স্টেডিয়ামে বিভিন্ন দোকান বরাদ্দের নামেও করেছেন ব্যাপক অনিয়ম। দোকানীদের থেকে তিনি বরাদ্দ বাবদ বেশি টাকা নিয়েও কম টাকার রশিদ ধরে দিয়েছেন। দোকান না পাওয়ার ভয়ে দোকানীরা এব্যাপারে মুখ খুলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। জানা যায়, তাদের থেকে শুধু দোকান ভাড়ার জামানত বাবদ প্রায় কোটি টাকা তিনি উপরি নিয়েছেন।
    জেলা ক্রীড়া সংস্থার বিভিন্ন ইভেন্টের খরচ নিয়েও রয়েছে বাহারের বিরুদ্ধে ব্যাপক নয়-ছয়ের অভিযোগ। তিনি কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন ইভেন্ট বাবদ কত টাকা পেয়েছেন তা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সভায় উপস্থাপন করেন না বলেও জানা যায়।
    স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, কাউন্সিলর বাহার ও তার ভাই মানিক কাউন্সিলরের কারণে ১৬ ও ১৭ নং ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের নিবেদিত কর্মীরা দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। একসময় পুরো রামপুরের মধ্যে এ ওয়ার্ডেই ছিল আওয়ামী লীগের বেশি ভোট। বাহার দলীয় নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন না করে বিএনপি-জামায়েত ঘরোনা ব্যক্তিদের সবসময় প্রাধান্য দেয়। স্থানীয়ভাবে দলীয়কর্মী সৃষ্টি না করে বহিরাগত বখাটেদের দিয়ে দল পরিচালনা করতে গিয়ে দলের প্রতি সাধারণ ওয়ার্ডবাসীর ঘৃণার পাত্র হচ্ছে। দলের বদনাম হচ্ছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর প্রভাব পড়ার আশংকা করছেন আওয়ামী লীগের তৃনমূলের নেতাকর্মীরা।
    এসব অভিযোগের বিষয় কাউন্সিলর বাহার বলেন, রামপুর ভূঞা বাড়ির এ রাস্তাটি পৌরসভা করে দিয়েছে। এ রাস্তাটি সকলেই ব্যবহার করবে এটাই স্বাভাবিক। টাকা নেয়ার ব্যাপার তিনি অস্বীকার করেন। খায়ের ব্রাদার্সের সম্পত্তির ব্যাপারে তিনি বলেন, এ সম্পত্তিটি তিনি মসজিদের নামে বন্দোবস্তি নিয়েছেন। গোরস্থানটির জমি খাস। সেখানে মসজিদের বর্ধিত অংশ করা হবে। আলকেমী হাসপাতালের সামনের রাস্তা ও ড্রেনটি স্থানীয়দের থেকে টাকা তুলে করা হয়েছে। পৌরসভা থেকে মাত্র ৮০ হাজার টাকার মতো দেয়া হয়েছে। স্টেডিয়াম মার্কেটের বিভিন্ন দোকান থেকে বেশি টাকা নেয়ার ব্যাপারে তিনি অস্বীকার করে বলেন যত টাকা নিয়েছি ততো টাকার রশিদ দেয়া হয়েছে।
    সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে চাঁদা আদায়সহ বিভিন্ন অভিযোগ তিনি অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কি ফকিরনির পোলা নি। যারা এসব অভিযোগ করেছে বিশেষ করে ভূঞা বাড়ির মানুষকে আমি দেখে নিবো। তাদের পায়ের নিচে মাটি থাকবে না।’

    আরও পড়ুন

    জনসভাকে কেন্দ্র করে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা
    ফাজিলপুরে যুবদলের কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল
    চাঁদাবাজির অভিযোগে জামায়াতের জাকির বহিষ্কার
    ভিডিও ফাঁসের ভয় দেখিয়ে ৬০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি
    ক্রীড়া সংস্থার কমিটি বাতিলের দাবিতে লিফলেট বিতরণ
    স্কাউটস’র সহ-সভাপতি সাংবাদিক রহীম
    হাইওয়ে পুলিশ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
    রোগীদের অযথা হয়রানি বন্ধে যত্নবান হউন -জেলা প্রশাসক